মঞ্চ, ঘটনা এবং পরিবেশে বিশ্ব অর্থনীতি

La বিশ্ব অর্থনীতি এটি সরাসরি পরিবর্তনের মুখোমুখি, যার জন্য আন্তর্জাতিক সমন্বয় ও পরিচালনা প্রয়োজন, যা টেকসইতা, রাজনীতি, শক্তি ইত্যাদি সমান্তরাল ইস্যুতে খাপ খায় ts

দেশগুলির প্রয়োজন একটি নীতি মিশ্রণ সুষম যাতে তারা বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিকে অগ্রগতি এবং প্রবৃদ্ধির দিকে ঠেলে দেয় এবং সামাজিক অর্জন এবং টেকসই উন্নয়নের সাথে এই অর্জনকে সামঞ্জস্য করে।

দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দা দেখা দিয়েছে। বাণিজ্য উদারকরণ বিগত দশকের তুলনায় সাম্প্রতিক বছরগুলিতে অনেক কম অগ্রগতি করেছে এবং উচ্চ অনিশ্চয়তা এবং বিশ্বব্যাপী চাহিদার সংমিশ্রণ এমন কারণ যা বাণিজ্য বাণিজ্যকে তীব্রভাবে সীমাবদ্ধ করেছে।

ইতিমধ্যে অনুযায়ী 2017 এর চূড়ান্ত প্রসারিত অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থা (ওইসিডি), বিশ্ব অর্থনীতি তার বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করেছে। যে কোনও ক্ষেত্রে, এটি বলা যেতে পারে যে শেষ সংকটের আগের বছরের তুলনায় এটি মধ্যপন্থী।

ওইসিডি বছরের শেষ প্রান্তে জানিয়েছে যে বৈশ্বিক অর্থনীতিটি ২০১ 3.6 সালের মধ্যে ৩.3.7% এবং ৩.%% বৃদ্ধি পাবে। এই মুহুর্তে, ২০১০ সালের পর থেকে দ্রুততম বৃদ্ধির হার অনুমান করা যায়।

ক্রমবর্ধমান তথ্য সহ গ্রহটিতে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি স্পষ্ট। সংস্থাগুলির পুঁজিতে বিনিয়োগের প্রবণতা রয়েছে, এটি ইতিবাচক।

The উদীয়মান বাজারগুলি একই সাথে তারা যথেষ্ট উন্নতি দেখায়, তেমনি আরও উন্নত দেশগুলি।

২০১৪ সালে কাঁচামালের দামের পতনের ফলে, সামগ্রিক চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। আজ চাহিদা বৃদ্ধির ফলে বৃহত্তম উদীয়মান অর্থনীতিতে পুনরুদ্ধারের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।

উত্পাদনশীলতা মজবুতভাবে বৃদ্ধি যখন, মজুরি সম্ভাবনা উন্নত অর্থনীতি তারা খুব বৃদ্ধি হবে। সমানভাবে, উদীয়মান অর্থনীতির জন্য মানব, সামাজিক, শারীরিক এবং সরকারী মূলধনের একটি বিস্তৃত বিনিয়োগ প্রয়োজন। এটি ওইসিডির প্রধান অর্থনীতিবিদ ক্যাথরিন মান বলেছেন।

উদীয়মান অর্থনীতির দেশ নেতৃত্ব দেবে বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, গড়ে ৪% এর উপরে রয়েছে।

যদিও খবরটি ভাল, এই সংস্থাটি জানিয়েছে যে আজ এই হারটি দেখা যাবে সেই হারে 2019 এর বাইরে এই বৃদ্ধি বজায় রাখার কোনও শর্ত নেই। অতীতের আর্থিক ও অর্থনৈতিক সঙ্কট অর্থনৈতিক এজেন্টদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবগুলির সাথে অনেকগুলি পরিণতি ফেলেছিল যা সহজেই সমাধান হবে না।

এই সংস্থার মতে, অনেক দেশে বিদ্যমান বিভিন্ন ধরণের বাধা অবিচ্ছিন্ন বিনিয়োগে এগিয়ে যাওয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সীমাবদ্ধতা, যা এমন কিছু যা জরুরী উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধি।

বিনিয়োগের হারগুলি যা ভাবা হয় এবং অনুমান করা হয় তা কম থাকে।

অর্থনৈতিক স্থিতিশীল বনাম যথেষ্ট পুনরুদ্ধার বজায় রাখা হয়

বিশ্বব্যাপী সামগ্রিক পণ্যের সম্প্রসারণ অর্থনৈতিক দিক থেকে স্থিতিশীলতা দেখাতে পারে তবে টেকসই যথেষ্ট পুনরুদ্ধার নয়।

গ্রহের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে নেতিবাচক ঝুঁকি, যদি এটি হয় তবে বিশ্বব্যাপী বৃদ্ধি আজ অনুমানের চেয়ে কম বলে অনুমান করা হচ্ছে।

বিনিয়োগের স্তর পুনরুত্থান এবং পুনরুদ্ধারের বিবেচনায় বৈশ্বিক স্তরে নীতিগত প্রচেষ্টার সুসংহত ও উচ্চারণের অভাব দেখা যায়; প্রশ্ন যে এটি ঘটলে উত্পাদনশীলতা পুনরুদ্ধার উদ্দীপিত হবে।

কীভাবে চূড়ান্ত দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে বা বিশ্ববাসীর জন্য শালীন কাজের গ্যারান্টি দেওয়ার মতো লক্ষ্যগুলি এইভাবে অর্জন করা যেতে পারে?

The স্থায়ী উন্নয়ন লক্ষ্য এবং এগুলি অর্জনের দিকে অগ্রগতি সম্ভবত আগামী বছরগুলিতে যথেষ্ট হতাশ হবে।

বিভিন্ন কারণ বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে

আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে হ্রাস, তার প্রবৃদ্ধির মুখে উত্পাদনশীলতার ধীর প্রক্ষেপণ, প্রতিকূল হারে বিনিয়োগ এবং উচ্চ debtণের সীমা বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে।

কাঁচামাল এবং তাদের দাম, যা সময়ে সময়ে কম থাকে, সেগুলি রফতানি করে এমন দেশগুলির অনেক ক্ষতি করে।

বিভিন্ন প্রভাব ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, সরাসরি এবং বলপূর্বক অর্থনৈতিক দিক থেকে গ্রহের নির্দিষ্ট অঞ্চলগুলিকে প্রভাবিত করতে পারে।

অনেক উন্নত অর্থনীতির পাশাপাশি উন্নয়নশীলরাও তাদের দেশে বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধি হ্রাস পেয়েছে। সংস্থাগুলি বিনিয়োগ উন্নয়ন থেকে নিরুৎসাহিত হওয়ার ঝোঁক রয়েছে যখন বৈশ্বিক চাহিদা দুর্বল থাকে, এটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্তরে বৈশ্বিক নিরাপত্তাহীনতার দ্বারা আরও জোরদার করা যেতে পারে।

যেসব দেশে অভাব রয়েছে সেখানে বিনিয়োগও ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে অর্থায়ন সম্ভাবনাঅপর্যাপ্ত উন্নয়ন সহ অচল আর্থিক বাজার এবং স্বল্প মূলধন সহ ব্যাংক with

উন্নত দেশগুলিতে জনসাধারণের বিনিয়োগ হ্রাস করার প্রবণতা রয়েছে, এটি ২০১০ সাল থেকে জনসাধারণের debtণ বৃদ্ধির কারণে আর্থিক সামঞ্জস্য নীতিমালার নমুনা।

কাঁচামালের রফতানি থেকে প্রাপ্ত আর্থিক আর্থিক প্রবাহ অনেক দেশের জন্য নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে বলে তারা সামাজিক পরিষেবা, অবকাঠামো ইত্যাদিতে তাদের বিনিয়োগ কমাতে যোগ করেছে।

স্বল্পোন্নত দেশে প্রবৃদ্ধি

স্বল্প মেয়াদে স্বল্পোন্নত দেশগুলি, এর প্রত্যাশিত লক্ষ্যের চেয়ে কম বৃদ্ধি দেখায় স্থায়ী উন্নয়ন লক্ষ্য। এই ধরণের বৃদ্ধি বিপদজনক যাতে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে অভিযোজন ইত্যাদিতে প্রয়োজনীয় ব্যয় বিকাশ করা যায় This

আপনার রফতানির বৈচিত্র্যকরণ বা বৈচিত্র্যকরণ আরও জটিল হবে, এই ধরণের দেশগুলির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা কেবলমাত্র কয়েকটি পণ্য নিয়ে কাজ করে এবং যা প্রায়শই পুরো দাম পরিবর্তনের শিকার হয়।

সাম্প্রতিক বছরগুলির মতো একই প্রবণতা নিয়ে যদি বৃদ্ধির পরিস্থিতি অব্যাহত থাকে, তবে এই দেশের জনসংখ্যার একটি বড় অংশ এই অধীনে থাকতে পারে চরম দারিদ্র্যের শর্ত 2030 এর জন্য

এই স্বল্পোন্নত দেশগুলির জন্য প্রয়োজনীয় বিনিয়োগগুলি সম্পাদন করা সম্পদ পুল করা খুব কঠিন। বৈদেশিক বিনিয়োগ প্রায়শই এই ধরণের দেশগুলিকে এড়িয়ে চলে, এ বিষয়টি তাদের যথেষ্ট প্রভাবিত করে।

অর্থনৈতিক বৃদ্ধি এবং কার্বন নিঃসরণ

এটি দৃ strongly়ভাবে চাওয়া হয়েছে যে বিশ্ব অর্থনীতি একটি অবিচ্ছিন্ন এবং চিহ্নিত সংযোগ বিচ্ছিন্ন বা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং কার্বন নিঃসরণ বৃদ্ধি বর্ধনের মধ্যে ডিউপলিংয়ে পৌঁছেছে।

যদিও এ বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে, নবায়নযোগ্য শক্তি তারা গ্রহটির শক্তি জোগাতে ন্যূনতম নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করে চলেছে।

বেসরকারী ও সরকারী খাত থেকে একত্রিত না হয়ে প্রচেষ্টা নিঃসরণ হ্রাস করার ক্ষেত্রে নির্গমন হ্রাসে যেসব উন্নতি সাধিত হয়েছে, সেগুলির অনেকগুলিই দ্রুত প্রভাবিত ও বিপরীত হতে পারে, যাতে শক্তির দক্ষতা বাড়ানো যায়, শক্তিকে পথচলা করে rene নবায়নযোগ্য।

আন্তর্জাতিক সমর্থন এবং সহযোগিতা না থাকলে জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে অভিযোজনের জন্য পরিষ্কার প্রযুক্তিগুলি স্থানান্তর এবং প্রয়োজনীয় অর্থায়ন সম্ভব হবে না।

আর্থিক সংস্থাগুলি একত্রিত করা

অর্জন করতে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের প্রয়োজন। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ত্বরণে ইতিমধ্যে ব্যাপকভাবে মন্দা এই বিনিয়োগগুলি কার্যকর করে তোলে makes আন্তর্জাতিক অর্থায়ন প্রয়োজন, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে এগুলি উন্নয়নশীল দেশে বেড়েছে তবে আরও প্রয়োজন।

নেতিবাচক ঝুঁকি

গুরুত্বপূর্ণ আছে নেতিবাচক ঝুঁকি গ্রহের অর্থনৈতিক সম্ভাবনাগুলিতে, এমন একটি সমস্যা যা এটির সম্ভাব্য ত্বরণকে প্রভাবিত করবে। বৃহত উন্নত অর্থনীতির রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও নির্ধারণ এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং পূর্বাভাস

আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রাজনৈতিক পরিবেশ তাৎপর্যহীন অনিশ্চয়তা তৈরি করে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার পরে বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন ও অভিবাসন সম্পর্কিত যে বর্তমান যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের সাথে ঘটেছিল তার একটি উদাহরণ।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ত্যাগ এবং ইউরোপে এর সমস্ত পরিণতি যুক্তরাজ্যের সিদ্ধান্তের ফলে যে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনগুলি ঘটে তার উদাহরণও দেয় বিশ্বাসের অভাব.

অনিশ্চয়তার কারণ নিরাপত্তাহীনতা এবং বিভ্রান্তি, যা ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনাগুলি ম্লান করতে পারে, বিশ্ব বাণিজ্যের প্রসারণ এবং অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে এবং এমনকি আমাদেরকে সংক্ষিপ্ত মেয়াদে প্রভাবিত করতে পারে।

2018 এর গেটে

২০১৩ সালের শেষের দিকে যাওয়ার দিনগুলি সহ, বিশ্ব প্রত্যাশিত দেখায় এবং বিশ্ব অর্থনীতির বিষয়ে আগামী বছর কী ঘটবে তা অবাক করে দেয়।

আশাবাদ রয়েছে যা আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, জাপান বা ইউরোজোনের মতো উন্নত অর্থনীতির অগ্রগতির পক্ষে গেছে; যেখানে ব্যাঙ্কগুলি সিস্টেমে তারল্য ইনজেকশন করতে থাকে। ব্রাজিলের মতো উদীয়মান অর্থনীতিও পুনরুদ্ধারের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে।

সম্প্রসারণটি তার গতি অব্যাহত রাখবে স্পষ্টতই

এখনকার উন্নতির এই ধারাটি কি দীর্ঘকাল স্থায়ী হবে কিনা তা প্রশ্ন। অপ্রত্যাশিত আকস্মিক পরিবর্তন না হলে আইএমএফ এই বিন্দু পরে কমপক্ষে কয়েক বছর অবধি এই সম্প্রসারণ অব্যাহত রাখার বিষয়টি বিবেচনা করে।

যাইহোক, ক্ষয়ক্ষতি ঝুঁকি জায়গায় আছে এবং আগামী বছরেও তা চলতে থাকবে। রাজনৈতিক সঙ্কট অন্যতম বৃহত্তম সমস্যা যা বিশ্ব বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করতে পারে।

আফগানিস্তানের দরিদ্র দেশ, দ্বীপ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রসমূহ এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্যদের উপর জোর দিয়ে বাণিজ্য অর্থের পথ সুগম করার জন্য আন্তর্জাতিক সমন্বয় ও সহযোগিতা প্রয়োজন। আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অন্যান্য ক্ষেত্রেও পরিচালিত হতে হবে।

প্রতিটি দেশ বা অঞ্চলকে তার নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে নিতে এবং আর্থিক নীতিমালার উপর নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি না করার জন্য তার পদ্ধতি এবং ব্যবস্থার দিগন্তকে আরও প্রশস্ত করতে হবে।